বাংলাদেশ পুলিশ ট্রেইনি রিক্রুট কনস্টেবল নিয়োগ ২০২৪

police-constable-job-circular
4.7/5 - (4 votes)

বাংলাদেশ পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২৪ অফিসিয়ালভাবে প্রকাশিত হয়েছে, যা আইন প্রয়োগকারী পেশায় আগ্রহী প্রার্থীদের জন্য একটি সুবর্ণ সুযোগ। এই বহুল প্রতীক্ষিত নিয়োগ প্রক্রিয়াটি www.police.gov.bd এবং police.teletalk.com.bd ওয়েবসাইটে ঘোষণা করা হয়েছে, যেখানে মোট ৩৫০০ টি শূন্যপদ পূরণের জন্য আবেদন আহ্বান করা হয়েছে।

এটি বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সরকারি চাকরির সুযোগগুলির মধ্যে একটি। আবেদন প্রক্রিয়া শুরু হবে ১ অক্টোবর, ২০২৪ এবং চলবে ১৫ অক্টোবর, ২০২৪ পর্যন্ত। এই ব্লগপোস্টটি আপনাকে বাংলাদেশ পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২৪ সম্পর্কে প্রয়োজনীয় সকল তথ্য প্রদান করবে এবং সফল আবেদন জমা দিতে সাহায্য করবে।

বাংলাদেশ পুলিশ ট্রেইনি রিক্রুট কনস্টেবল নিয়োগ ২০২৪

Table of Contents

এক নজরে বাংলাদেশ পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগ ২০২৪

বিষয়বিবরণ
নিয়োগ বিজ্ঞপ্তিবাংলাদেশ পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি 2024
শারীরিক যোগ্যতা (ছেলেদের ক্ষেত্রে)
হাইট5.6 ইঞ্চি
হাইট (কোটা)5.4 ইঞ্চি
ওজনউচ্চতা অনুযায়ী
চোখ6/6
বুক31-33 ইঞ্চি
শারীরিক যোগ্যতা (মেয়েদের ক্ষেত্রে)
হাইট5.4 ইঞ্চি
হাইট (কোটা)5.2 ইঞ্চি
ওজনউচ্চতা অনুযায়ী
চোখ6/6
শিক্ষাগত যোগ্যতাএসএসসি পয়েন্ট – 2.50
বয়সসীমা18-20 বছর
বৈবাহিক অবস্থাঅবিবাহিত
আবেদন শুরুর তারিখ1.10.2024
আবেদন শেষের তারিখ15.10.2024
শূন্য পদ সংখ্যা3500
আবেদনযোগ্য প্রার্থীসকল জেলার ছেলে ও মেয়ে
এক নজরে বাংলাদেশ পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগ ২০২৪

বাংলাদেশ পুলিশ বাহিনী দেশের আইন-শৃঙ্খলা রক্ষায় একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। কনস্টেবল পদে ৯,৯০৭টি শূন্যপদ পূরণের এই নিয়োগ প্রক্রিয়াটি বাংলাদেশ পুলিশের কাঠামোকে আরও শক্তিশালী করার জন্য নেওয়া হয়েছে। এই বিজ্ঞপ্তি শুধুমাত্র পদের সংখ্যা বৃদ্ধির জন্য নয়, এটি পুলিশ বাহিনীর কার্যকারিতা আরও উন্নত করার জন্য একটি বড় পদক্ষেপ।

কনস্টেবল পদের জন্য এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। প্রথমত, এটি একটি বিশাল শূন্যপদের সংখ্যা ঘোষণা করেছে, যা যোগ্য প্রার্থীদের জন্য অনেক সুযোগ সৃষ্টি করছে। দ্বিতীয়ত, পুলিশ কনস্টেবল পদটি পুলিশ বাহিনীর একটি মৌলিক ভূমিকা পালন করে এবং এটি আইন প্রয়োগকারী ক্ষেত্রে একটি ক্যারিয়ার গড়ার জন্য একটি চমৎকার এন্ট্রি পয়েন্ট। তৃতীয়ত, সরকারি চাকরির বাজারে এই চাকরি সুরক্ষা, মর্যাদাপূর্ণ বেতন এবং ক্যারিয়ার বৃদ্ধির সুযোগ দেয়, যা বাংলাদেশে অত্যন্ত প্রতিযোগিতামূলক।

বাংলাদেশ পুলিশ ট্রেইনি রিক্রুট কনস্টেবল নিয়োগ ২০২৪ সার্কুলার

আবেদন সময়সীমা ও প্রক্রিয়া

ইভেন্টতারিখ/বিবরণ
অনলাইন আবেদন শুরুর তারিখ১ অক্টোবর, ২০২৪
আবেদন জমা দেওয়ার শেষ তারিখ১৫ অক্টোবর, ২০২৪ (বিকাল ৫:০০ পর্যন্ত)
আবেদন পদ্ধতিশুধুমাত্র অনলাইনে police.teletalk.com.bd এর মাধ্যমে
মোট শূন্যপদ৩৫০০ টি
পদের নামপুলিশ কনস্টেবল
পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২৪ এর গুরুত্বপূর্ণ তথ্য
পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২৪ এর গুরুত্বপূর্ণ তথ্য

উপরের টেবিলে বাংলাদেশ পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২৪ এর জন্য গুরুত্বপূর্ণ তারিখ এবং বিবরণ উল্লেখ করা হয়েছে। নির্ধারিত সময়সীমার মধ্যে আবেদন জমা দেওয়া অত্যন্ত জরুরি।

পুলিশ নিয়োগ ২০২৪ সার্কুলার pdf

এই মাত্র প্রকাশিত নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি গুলো পড়ুনঃ

Police Constable Job Circular 2024

যোগ্যতাসমূহ

বাংলাদেশ পুলিশের নির্দিষ্ট মাপকাঠি অনুসরণ করে কনস্টেবল পদের জন্য যোগ্য প্রার্থীদের নির্বাচন করা হয়। এটি নিশ্চিত করে যে প্রার্থীরা যোগ্য এবং কনস্টেবল হিসেবে তাদের দায়িত্ব সফলভাবে পালন করতে সক্ষম।

১. জাতীয়তা: আবেদনকারী অবশ্যই বাংলাদেশের প্রকৃত নাগরিক হতে হবে।
২. বয়সসীমা: প্রার্থীর বয়স ১৫ অক্টোবর, ২০২৪ অনুযায়ী ১৮ থেকে ২৫ বছরের মধ্যে হতে হবে। তবে মুক্তিযোদ্ধার সন্তান এবং নাতি-নাতনিদের জন্য বয়সসীমা ৩২ বছর পর্যন্ত শিথিলযোগ্য।
৩. শিক্ষাগত যোগ্যতা: সর্বনিম্ন উচ্চ মাধ্যমিক সার্টিফিকেট (এইচএসসি) বা সমমানের ডিগ্রি থাকতে হবে।
৪. শারীরিক যোগ্যতা:

  • উচ্চতা: পুরুষদের জন্য সর্বনিম্ন ৫ ফুট ৬ ইঞ্চি, মহিলাদের জন্য ৫ ফুট ২ ইঞ্চি।
  • ওজন: উচ্চতার সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ, সার্কুলারে উল্লেখিত নির্দেশিকা অনুসারে।
  • বুকের মাপ (পুরুষদের জন্য): স্বাভাবিক অবস্থায় ৩০ ইঞ্চি, প্রসারিত অবস্থায় ৩২ ইঞ্চি।

আবেদন প্রক্রিয়া

বাংলাদেশ পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২৪ এর জন্য আবেদন প্রক্রিয়াটি পুরোপুরি অনলাইন ভিত্তিক। প্রার্থীদের নিম্নলিখিত পদক্ষেপগুলি অনুসরণ করতে হবে:

১. ওয়েবসাইট ভিজিট করুন: police.teletalk.com.bd
২. একাউন্ট তৈরি করুন: ব্যক্তিগত তথ্য দিয়ে রেজিস্ট্রেশন করুন এবং একটি ইউজার আইডি পান।
৩. আবেদন ফর্ম পূরণ করুন: সঠিক তথ্য প্রদান করে আবেদন ফর্ম পূরণ করুন।
৪. প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট আপলোড করুন: আপনার ছবি ও স্বাক্ষরসহ অন্যান্য প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট আপলোড করুন।
৫. আবেদন ফি প্রদান করুন: টেলিটক মোবাইল ব্যাংকিং এর মাধ্যমে আবেদন ফি প্রদান করুন।
৬. আবেদন জমা দিন: সকল তথ্য পুনরায় যাচাই করে আবেদন জমা দিন।
৭. নিশ্চিতকরণ সংরক্ষণ করুন: ভবিষ্যতের জন্য আবেদন জমার প্রাপ্তি সংরক্ষণ করুন।

আপনি চাইলে আমাদের মাধ্যমে আবেদনটি সম্পন্ন করতে পারবেন। সেক্ষেত্রে আবেদন ফি ও সার্ভিস ফি বিকাশ বা নগদের মাধ্যমে প্রদান করতে পারবেন। এছাড়াও যেকোনো সময় আমাদের কাছ থেকে ভর্তি ও যে কোন চাকরির আবেদন সংক্রান্ত সকল প্রকার সমস্যার সমাধান ফ্রি তে পাবেন। যোগাযোগঃ 01739866222 অথবা হোয়াট্স ‍আ্যপ করুনঃ >>>> WhatsApp <<<<

প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টসমূহ

আবেদন প্রক্রিয়া শুরু করার আগে নিম্নলিখিত ডকুমেন্টগুলি প্রস্তুত রাখা জরুরি:

১. সাম্প্রতিক পাসপোর্ট সাইজের রঙিন ছবি (৩০০x৩০০ পিক্সেল, সর্বোচ্চ ১০০ কেবি)
২. স্বাক্ষরের স্ক্যান কপি (৩০০x৮০ পিক্সেল, সর্বোচ্চ ৬০ কেবি)
৩. শিক্ষাগত সার্টিফিকেট (এইচএসসি ও এসএসসি)
৪. জাতীয় পরিচয়পত্র বা জন্ম নিবন্ধন সনদ
৫. চরিত্র সনদপত্র
৬. মুক্তিযোদ্ধা সনদ (প্রযোজ্য হলে)

আবেদন ফি দেওয়ার নিয়ম

আবেদন ফি জমা দেওয়ার পদ্ধতি সহজ এবং সুরক্ষিত। টেলিটক মোবাইল ব্যাংকিং এর মাধ্যমে প্রার্থীরা আবেদন ফি প্রদান করতে পারবেন।

ইভেন্টবিস্তারিত
আবেদন ফি৪০+১২০ টাকা
ফি প্রদানের ধাপ১ম এসএমএস: TRC (স্পেস) ইউজার আইডি ১৬২২২ নম্বরে পাঠান
২য় এসএমএস: TRC (স্পেস) YES (স্পেস) পিন ১৬২২২ নম্বরে পাঠান
আবেদন ফি দেওয়ার নিয়ম

এই আবেদন ফি ফেরতযোগ্য নয় এবং টেলিটক মোবাইল ব্যাংকিং এর মাধ্যমে প্রদান করতে হবে। নিশ্চিতকরণ এসএমএসের মাধ্যমে ইউজার আইডি এবং পাসওয়ার্ড পাওয়া যাবে, যা পরবর্তী লগইন এবং ট্র্যাকিংয়ের জন্য সংরক্ষণ করা উচিত।

নির্বাচন পদ্ধতি

বাংলাদেশ পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগের নির্বাচনী প্রক্রিয়াটি বেশ কিছু ধাপে বিভক্ত। প্রতিটি ধাপ সম্পন্ন করার মাধ্যমে প্রার্থীরা চূড়ান্ত নির্বাচনের জন্য বিবেচিত হবে। নিচে উল্লেখযোগ্য ধাপসমূহ আলোচনা করা হলো:

১. প্রিলিমিনারি স্ক্রিনিং

প্রথম ধাপে, অনলাইনে আবেদনকারী প্রার্থীদের মধ্যে থেকে প্রিলিমিনারি স্ক্রিনিংয়ের মাধ্যমে যোগ্য প্রার্থীদের বাছাই করা হবে। বাছাইকৃত প্রার্থীদের শারীরিক মাপ ও কাগজপত্র যাচাই করে শারীরিক সক্ষমতা পরীক্ষার (PET) জন্য ডাকা হবে। নির্বাচিত প্রার্থীদের মোবাইলে এসএমএস-এর মাধ্যমে বিস্তারিত তথ্য জানানো হবে।

২. শারীরিক মাপ, কাগজপত্র যাচাই এবং Physical Endurance Test (PET)

প্রিলিমিনারি স্ক্রিনিংয়ে উত্তীর্ণ প্রার্থীদের শারীরিক মাপ, কাগজপত্র যাচাই এবং Physical Endurance Test (PET)-এ অংশগ্রহণ করতে হবে। এই পরীক্ষায় দৌড়, পুশ-আপ, লং-জাম্প, হাই-জাম্প, ড্র্যাগিং এবং রোপ ক্লাইম্বিং অন্তর্ভুক্ত থাকবে।

৩. লিখিত পরীক্ষা

PET পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থীদের বাংলা, ইংরেজি, সাধারণ গণিত এবং সাধারণ বিজ্ঞান বিষয়ে ৪৫ নম্বরের লিখিত পরীক্ষায় অংশ নিতে হবে। পরীক্ষার ফি ১২০ টাকা টেলিটক প্রিপেইড মোবাইলের মাধ্যমে জমা করতে হবে।

লিখিত পরীক্ষার ফি প্রদানের নিয়ম

প্রথম ধাপ (SMS পাঠানো):

  • আপনার টেলিটক প্রিপেইড মোবাইলে ১২০/- টাকা ব্যালেন্স নিশ্চিত করুন।
  • তারপর প্রথম এসএমএসটি পাঠাতে হবে।
  • SMS ফরম্যাট:
    TRC<space>User ID লিখে ১৬২২২ নম্বরে পাঠান।
  • Example: TRC ABCDEF

Reply

  • প্রার্থীকে মোবাইলে একটি এসএমএস পাঠানো হবে, যেখানে বলা হবে যে, আপনার ১২০/- টাকা কাটা হবে।
  • Reply Message Example:
    Applicant's Name, One hundred twenty taka (120/-) will be charged as examination fee for Written Test of TRC Recruitment Exam January 2024. Your PIN is........ (10 digit).

দ্বিতীয় ধাপ (PIN দিয়ে SMS পাঠানো):

  • Reply Message-এ পাওয়া PIN ব্যবহার করে দ্বিতীয় এসএমএসটি পাঠাতে হবে।
  • SMS ফরম্যাট:
    TRC<space>Yes<space>PIN লিখে ১৬২২২ নম্বরে পাঠান।
  • Example: TRC YES 1234567890

সফল পেমেন্টের (Reply):

  • সফলভাবে পেমেন্ট সম্পন্ন হলে, প্রার্থীর মোবাইলে একটি নিশ্চিতকরণ এসএমএস পাঠানো হবে।
  • Reply Message Example:
    Congrats! Applicant's Name, Your payment has been successfully completed for Written Test of TRC Recruitment Exam January 2024. User ID is (xxxxxxxxxx) and Password is (xxxxxxxx).

Admit Card ডাউনলোড:

  • এসএমএস-এ প্রাপ্ত User ID এবং Password ব্যবহার করে http://police.teletalk.com.bd ওয়েবসাইটে প্রবেশ করুন।
  • লিখিত পরীক্ষার রোল নম্বর, পদের নাম, ছবি, পরীক্ষার তারিখ, সময় ও কেন্দ্রের নামসহ Admit Card ডাউনলোড করুন এবং ০১ কপি প্রিন্ট করে রাখুন।

৪. মনস্তাত্ত্বিক ও মৌখিক পরীক্ষা

লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থীরা মনস্তাত্ত্বিক এবং মৌখিক পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করবে। এই পরীক্ষার মোট নম্বর হবে ১৫।

৫. প্রাথমিক নির্বাচন

প্রাপ্ত নম্বরের ভিত্তিতে এবং কোটার নিয়ম অনুসারে, প্রার্থীদের প্রাথমিকভাবে নির্বাচিত করা হবে।

৬. স্বাস্থ্য পরীক্ষা ও পুলিশ ভেরিফিকেশন

প্রাথমিকভাবে নির্বাচিত প্রার্থীরা রাজারবাগ পুলিশ হাসপাতালে স্বাস্থ্য পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করবে। সফলভাবে স্বাস্থ্য পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হলে পুলিশ ভেরিফিকেশন ফরম পূরণ করতে হবে।

৭. চূড়ান্তভাবে প্রশিক্ষণে অন্তর্ভুক্তকরণ

শারীরিক যোগ্যতা ও অন্যান্য বিষয় যাচাই করে চূড়ান্তভাবে প্রশিক্ষণে অন্তর্ভুক্ত করা হবে।

প্রয়োজনীয় সনদপত্র জমাদান:

শারীরিক মাপ, কাগজপত্র যাচাই ও Physical Endurance Test (PET)-এ অংশগ্রহণের জন্য প্রার্থীদের বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখিত তারিখ ও সময় অনুযায়ী নিজ জেলার পুলিশ লাইনসে উপস্থিত থাকতে হবে। প্রার্থীদের নিম্নলিখিত সনদপত্রাদিসহ উপস্থিত হওয়া আবশ্যক:

  • শারীরিক পরীক্ষা অ্যাডমিট কার্ড: প্রার্থীদের ২ কপি Admit Card for Physical Endurance Test-এর প্রিন্ট কপি জমা দিতে হবে।
  • শিক্ষাগত যোগ্যতার সনদপত্র: প্রার্থীদের শিক্ষাগত যোগ্যতার মূল সনদপত্র অথবা সাময়িক সনদপত্রের মূল কপি জমা দিতে হবে।
  • চারিত্রিক সনদপত্র: সর্বশেষ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রধান কর্তৃক প্রদত্ত চারিত্রিক সনদপত্রের মূল কপি প্রার্থীকে জমা দিতে হবে।
  • নাগরিকত্ব সনদপত্র: ইউনিয়ন পরিষদ, সিটি কর্পোরেশন, পৌরসভা অথবা ওয়ার্ড কাউন্সিলরের কাছ থেকে প্রাপ্ত স্থায়ী নাগরিকত্ব সনদপত্রের মূল কপি জমা দিতে হবে।
  • অভিভাবকের সম্মতিপত্র: আইনানুগ অভিভাবকের সম্মতিপত্র (পুলিশের ওয়েবসাইটে প্রদত্ত নমুনা অনুযায়ী) প্রার্থীকে জমা দিতে হবে।
  • ছবি: সাম্প্রতিক সময়ে তোলা ৩ কপি পাসপোর্ট সাইজের সত্যায়িত রঙিন ছবি জমা দিতে হবে।
  • জাতীয় পরিচয়পত্র: প্রার্থীর জাতীয় পরিচয়পত্রের মূল কপি জমা দিতে হবে। যদি প্রার্থীর জাতীয় পরিচয়পত্র না থাকে, তবে প্রার্থীর পিতা বা মাতার জাতীয় পরিচয়পত্রের কপি জমা দেওয়া যাবে।
  • মুক্তিযোদ্ধা কোটার প্রমাণপত্র: মুক্তিযোদ্ধার সন্তান অথবা শহীদ মুক্তিযোদ্ধার সন্তানের ক্ষেত্রে মুক্তিবার্তার সত্যায়িত কপি অথবা ভারতীয় তালিকা বা গেজেটের কপি জমা দিতে হবে।
  • পুলিশ পোষ্য কোটার প্রমাণপত্র: পুলিশ পোষ্য কোটার জন্য পিতা বা মাতার পদের নাম ও বিপি নম্বর উল্লেখপূর্বক প্রমাণপত্র জমা দিতে হবে।
  • আনসার ও ভিডিপি কোটার প্রমাণপত্র: আনসার ও ভিডিপি কোটার প্রার্থীদের মৌলিক প্রশিক্ষণের সনদপত্রের মূল কপি জমা দিতে হবে।
  • এতিম কোটার প্রমাণপত্র: সরকারি এতিমখানা অথবা নিবন্ধনকৃত এতিমখানা থেকে প্রাপ্ত প্রত্যয়নপত্র জমা দিতে হবে, যেখানে প্রার্থী এতিম বলে উল্লেখ থাকতে হবে।
  • ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী কোটার প্রমাণপত্র: ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর প্রার্থীদের তাদের সম্প্রদায়ের প্রধান অথবা জেলা প্রশাসক/উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার প্রদত্ত সনদপত্র জমা দিতে হবে।
  • চাকরিজীবী প্রার্থীদের অনুমতিপত্র: সরকারি বা আধা-সরকারি সংস্থায় চাকরিরত প্রার্থীদের জন্য তাদের কর্তৃপক্ষের থেকে প্রাপ্ত অনুমতিপত্র জমা দিতে হবে।

এই সনদপত্রগুলো সঠিকভাবে জমা দিলে এবং অন্যান্য পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হলে প্রার্থীদের প্রশিক্ষণের জন্য নির্বাচিত করা হবে।

প্রশিক্ষণ সংক্রান্ত নির্দেশনা:

প্রশিক্ষণ:
পুলিশ হেডকোয়ার্টার্সের প্রতিনিধির সমন্বয়ে গঠিত পুনর্বাছাই কমিটির মাধ্যমে চূড়ান্তভাবে বাছাইকৃত প্রার্থীদের ৬ মাস মেয়াদি মৌলিক প্রশিক্ষণ প্রদান করা হবে। এ প্রশিক্ষণকালীন প্রার্থীরা ট্রেইনি রিক্রুট কনস্টেবল (টিআরসি) হিসেবে নির্ধারিত প্রশিক্ষণকেন্দ্রে অংশগ্রহণ করবেন।

প্রশিক্ষণকালীন সুযোগ-সুবিধা:
প্রশিক্ষণকালীন বিনামূল্যে পোশাক, থাকা-খাওয়া ও চিকিৎসা সুবিধা প্রার্থীদের প্রদান করা হবে। সরকারি বিধি মোতাবেক প্রতি মাসে প্রশিক্ষণ ভাতা প্রদান করা হবে।

নিয়োগ ও চাকরির সুবিধাদি:
সাফল্যের সাথে প্রশিক্ষণ সম্পন্নকারীদের ২০১৫ সালের জাতীয় বেতন স্কেলের ১৭তম গ্রেডে (৯,০০০-২১,৮০০/- টাকা) বেতন ও অন্যান্য সুবিধাসহ কনস্টেবল পদে নিয়োগ প্রদান করা হবে। প্রার্থীরা জেলা বা ইউনিটের শূন্য পদে বদলি হলে সেই পদে যোগদান বাধ্যতামূলক। মৌলিক প্রশিক্ষণ শেষে ২ বছরের শিক্ষানবিশকাল পূর্ণ হলে কনস্টেবল পদে স্থায়ী নিয়োগ পাবেন। শিক্ষানবিশকাল সমাপ্ত না হওয়া পর্যন্ত নিয়োগপ্রাপ্ত প্রার্থীরা অবিবাহিত থাকতে হবে। নিয়োগপ্রাপ্ত প্রার্থীরা ঝুঁকি ভাতা, চিকিৎসা সুবিধা এবং পারিবারিক রেশন প্রাপ্য হবেন। এছাড়াও, পদোন্নতি ও জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনে অংশগ্রহণের সুযোগ রয়েছে।

সাধারণ নির্দেশনাবলি:
নিয়োগযোগ্য পদের সংখ্যা পরিবর্তনের অধিকার কর্তৃপক্ষ সংরক্ষণ করেন। কোনো ভুল তথ্য প্রমাণিত হলে প্রার্থীকে চাকরি থেকে বরখাস্ত করা হতে পারে। মুক্তিযোদ্ধা কোটার প্রমাণ সঠিক না হলে প্রার্থিতা বাতিল হবে। দাখিলকৃত সনদ ছাড়া নতুন কোনো কাগজপত্রের ভিত্তিতে নিয়োগ দেওয়া হবে না। ভুল বা মিথ্যা তথ্য প্রদানকারীর আবেদন বাতিল হবে এবং চাকরি থেকে বরখাস্ত করা হতে পারে। চাকরি থেকে বহিষ্কৃত বা বরখাস্ত প্রার্থী নিয়োগের জন্য অযোগ্য। কোনো কারণ দর্শানো ব্যতিরেকে কর্তৃপক্ষ নিয়োগ বাতিলের অধিকার সংরক্ষণ করেন। নিয়োগ পরীক্ষায় অংশগ্রহণের জন্য কোনো ভাতা প্রদান করা হবে না।

পরীক্ষার সময়সূচি:
শারীরিক মাপ, কাগজপত্র যাচাই, Physical Endurance Test, লিখিত পরীক্ষা এবং মনস্তাত্ত্বিক ও মৌখিক পরীক্ষার সময়সূচি বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে জানানো হবে।

প্রস্তুতির টিপস

বাংলাদেশ পুলিশ কনস্টেবল পরীক্ষায় সফলতা অর্জনের জন্য কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ প্রস্তুতির টিপস:

১. পাঠ্যসূচী বুঝুন
২. অধ্যয়নের জন্য একটি সময়সূচী তৈরি করুন
৩. পূর্ববর্তী বছরের প্রশ্ন অনুশীলন করুন
৪. শারীরিক ফিটনেসের দিকে মনোযোগ দিন
৫. বর্তমান ঘটনা সম্পর্কে আপডেট থাকুন
৬. যোগাযোগ দক্ষতা উন্নত করুন

উপসংহার

বাংলাদেশ পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২৪ আইন প্রয়োগের মাধ্যমে জাতির সেবা করার ইচ্ছা থাকা ব্যক্তিদের জন্য একটি অনন্য সুযোগ নিয়ে এসেছে। মোট ৯,৯০৭টি পদের এই নিয়োগ প্রক্রিয়াটি শুধু চাকরি নয়, এটি বাংলাদেশের নিরাপত্তা ব্যবস্থাকে শক্তিশালী করার একটি পদক্ষেপ।

আমরা এই গাইডে যা বিশ্লেষণ করেছি, তা থেকে বোঝা যায় যে পুলিশ কনস্টেবল হওয়ার যাত্রাটি কঠোর এবং চ্যালেঞ্জিং। যোগ্যতা মাপকাঠি পূরণ করা থেকে শুরু করে বহুস্তরীয় নির্বাচনী প্রক্রিয়া সফলভাবে অতিক্রম করা পর্যন্ত প্রতিটি ধাপ কঠোর পরিশ্রম, প্রস্তুতি এবং ধৈর্যের প্রয়োজন। তবে, এই পেশার পুরস্কারসমূহ সুদূরপ্রসারী এবং গুরুত্বপূর্ণ।

যারা আবেদন করার কথা ভাবছেন, তাদের মনে রাখা উচিত যে এটি শুধুমাত্র একটি চাকরি নয়। এটি ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা, নাগরিকদের সুরক্ষা এবং জাতির শান্তি ও স্থিতিশীলতা বজায় রাখার একটি মহৎ দায়িত্ব। বাংলাদেশ পুলিশ বাহিনীতে ক্যারিয়ারের সম্ভাবনা বৈচিত্র্যময় এবং প্রতিশ্রুতিশীল, যেখানে নিরন্তর উন্নতি, বিশেষায়িত দায়িত্ব এবং নেতৃত্বের সুযোগ রয়েছে।

বাংলাদেশ পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২৪ এর জন্য আপনার আবেদন প্রস্তুত করার সময়, আপনার লক্ষ্যটির বৃহত্তর প্রভাব সম্পর্কে সচেতন থাকুন। প্রতিটি পুলিশ কনস্টেবল আইনশৃঙ্খলা রক্ষায়, সমাজে সুসম্পর্ক গঠনে এবং বাংলাদেশের নাগরিকদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

সকল আবেদনকারীকে আমাদের শুভেচ্ছা রইল। এই মহৎ পেশায় জাতির সেবা করার আপনার সংকল্প প্রশংসনীয়। এই যাত্রায় আপনি যে প্রতিটি পদক্ষেপ নেবেন, তা আপনাকে কেবল একটি চাকরির কাছেই নয়, একটি অর্থবহ ক্যারিয়ারের কাছেও নিয়ে যাবে, যা সমাজে বাস্তব পরিবর্তন আনার সুযোগ করে দেবে।

বাংলাদেশ পুলিশ তার আগামী দিনের নিবেদিতপ্রাণ অফিসারদের জন্য অপেক্ষা করছে। আপনি কি তাদের একজন হতে চলেছেন? সুযোগ এখানে, আর এখনই কাজ করার সময়। প্রস্তুতি নিন, আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে আবেদন করুন, এবং বাংলাদেশ পুলিশের সম্মানিত আইন প্রয়োগকারী পেশায় যুক্ত হওয়ার পথে দৃঢ় পদক্ষেপ নিন।

বাংলাদেশ পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগ ২০২৪ সম্পর্কিত ৪৪ টি সাধারণ জিজ্ঞাসা (FAQs) এবং উত্তর

প্রশ্ন ১: বাংলাদেশ পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২৪ কবে প্রকাশিত হয়েছে?
উত্তর: বাংলাদেশ পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২৪ সম্প্রতি প্রকাশিত হয়েছে। নির্দিষ্ট তারিখ বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়েছে।

প্রশ্ন ২: আবেদন করার শেষ তারিখ কখন?
উত্তর: আবেদন করার শেষ তারিখ বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়েছে। প্রার্থীদের নির্ধারিত তারিখের পূর্বেই আবেদন সম্পন্ন করতে হবে।

প্রশ্ন ৩: কোন ওয়েবসাইট থেকে আবেদন করা যাবে?
উত্তর: প্রার্থীরা বাংলাদেশ পুলিশের অফিশিয়াল ওয়েবসাইট (www.police.gov.bd) থেকে আবেদন করতে পারবেন।

প্রশ্ন ৪: কনস্টেবল পদের শিক্ষাগত যোগ্যতা কী?
উত্তর: কনস্টেবল পদের জন্য প্রার্থীদের ন্যূনতম মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এসএসসি) বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হবে।

প্রশ্ন ৫: আবেদন ফি কত টাকা?
উত্তর: আবেদন ফি নির্দিষ্টভাবে বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়েছে। সাধারণত মোবাইল ব্যাংকিং সেবার মাধ্যমে ফি প্রদান করা যায়।

প্রশ্ন ৬: আবেদন ফি কিভাবে প্রদান করতে হবে?
উত্তর: আবেদন ফি মোবাইল ব্যাংকিং সেবা যেমন বিকাশ বা নগদ ব্যবহার করে প্রদান করা যাবে।

প্রশ্ন ৭: শারীরিক যোগ্যতার জন্য কী কী মাপকাঠি নির্ধারিত?
উত্তর: শারীরিক যোগ্যতার জন্য উচ্চতা, ওজন এবং বুকের মাপ নির্ধারিত রয়েছে, যা বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখিত।

প্রশ্ন ৮: মহিলা প্রার্থীদের জন্য শারীরিক যোগ্যতার মাপকাঠি কী?
উত্তর: মহিলা প্রার্থীদের জন্য শারীরিক যোগ্যতার মাপকাঠি পুরুষ প্রার্থীদের তুলনায় সামান্য ভিন্ন হতে পারে, যা বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখিত।

প্রশ্ন ৯: প্রশিক্ষণের সময় কতদিন?
উত্তর: প্রশিক্ষণের মেয়াদ ৬ মাস।

প্রশ্ন ১০: প্রশিক্ষণের সময় থাকা-খাওয়ার ব্যবস্থা কীভাবে হবে?
উত্তর: প্রশিক্ষণের সময় প্রার্থীদের বিনামূল্যে থাকা-খাওয়া এবং চিকিৎসা সুবিধা প্রদান করা হবে।

প্রশ্ন ১১: প্রশিক্ষণকালীন কোনো ভাতা দেওয়া হবে কি?
উত্তর: হ্যাঁ, প্রশিক্ষণকালীন সময় প্রার্থীরা সরকারি বিধি মোতাবেক ভাতা পাবেন।

প্রশ্ন ১২: কোন বয়সসীমার প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন?
উত্তর: বয়সসীমা ১৮ থেকে ২০ বছর। মুক্তিযোদ্ধার সন্তানদের জন্য বয়সসীমা শিথিল করা হতে পারে।

প্রশ্ন ১৩: আবেদন করতে কি জাতীয় পরিচয়পত্র আবশ্যক?
উত্তর: হ্যাঁ, আবেদনকারীর জাতীয় পরিচয়পত্র থাকা আবশ্যক।

প্রশ্ন ১৪: মুক্তিযোদ্ধার সন্তানদের জন্য কোনো কোটার সুবিধা আছে কি?
উত্তর: হ্যাঁ, মুক্তিযোদ্ধার সন্তানদের জন্য কোটার সুবিধা রয়েছে।

প্রশ্ন ১৫: পেশাগত জীবনে কি পদোন্নতির সুযোগ রয়েছে?
উত্তর: হ্যাঁ, বাংলাদেশ পুলিশ বাহিনীতে নিয়মিত পদোন্নতির সুযোগ রয়েছে।

প্রশ্ন ১৬: বিদেশে প্রশিক্ষণ বা মিশনে যাওয়ার সুযোগ রয়েছে কি?
উত্তর: হ্যাঁ, পুলিশ বাহিনীর সদস্যরা জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনে অংশগ্রহণের সুযোগ পান।

প্রশ্ন ১৭: আবেদনের সময় কি কোনো সনদপত্র জমা দিতে হবে?
উত্তর: হ্যাঁ, আবেদনকারীদের শিক্ষাগত যোগ্যতার সনদ, জাতীয় পরিচয়পত্র এবং অন্যান্য প্রয়োজনীয় সনদপত্র জমা দিতে হবে।

প্রশ্ন ১৮: কনস্টেবল পদের জন্য লিখিত পরীক্ষায় কী কী বিষয় থাকবে?
উত্তর: লিখিত পরীক্ষায় সাধারণ জ্ঞান, গণিত এবং বাংলা বিষয়ের ওপর প্রশ্ন থাকবে।

প্রশ্ন ১৯: মৌখিক পরীক্ষায় কী কী বিষয় জিজ্ঞাসা করা হয়?
উত্তর: মৌখিক পরীক্ষায় প্রার্থীর ব্যক্তিত্ব, পুলিশ বাহিনীর প্রতি আগ্রহ এবং সাধারণ জ্ঞান যাচাই করা হয়।

প্রশ্ন ২০: কি কি কোটার সুবিধা আছে?
উত্তর: মুক্তিযোদ্ধা, নারী, পুলিশ পোষ্য, এতিম, এবং ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী কোটার সুবিধা রয়েছে।

প্রশ্ন ২১: আবেদনপত্রে কোনো ভুল হলে কি সংশোধন করা যাবে?
উত্তর: সাধারণত আবেদন জমা দেওয়ার পর সংশোধনের সুযোগ নেই, তাই সাবধানতার সাথে আবেদনপত্র পূরণ করতে হবে।

প্রশ্ন ২২: নিয়োগ প্রক্রিয়ায় কি শারীরিক সক্ষমতার পরীক্ষা নেওয়া হবে?
উত্তর: হ্যাঁ, শারীরিক সক্ষমতার পরীক্ষা বা Physical Endurance Test নেওয়া হবে।

প্রশ্ন ২৩: পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগ পরীক্ষায় কোনো নেগেটিভ মার্কিং আছে কি?
উত্তর: সাধারণত পুলিশ নিয়োগ পরীক্ষায় নেগেটিভ মার্কিং নেই।

প্রশ্ন ২৪: প্রশিক্ষণ চলাকালীন কি প্রার্থীরা বাইরে যেতে পারবেন?
উত্তর: প্রশিক্ষণ চলাকালীন বাইরে যাওয়ার সুযোগ সীমিত থাকে।

প্রশ্ন ২৫: কি কি শারীরিক পরীক্ষা নেওয়া হবে?
উত্তর: উচ্চতা, ওজন, বুকের মাপ এবং Physical Endurance Test নেওয়া হবে।

প্রশ্ন ২৬: শারীরিক পরীক্ষায় অকৃতকার্য হলে কি পুনরায় পরীক্ষা দেওয়া যাবে?
উত্তর: সাধারণত শারীরিক পরীক্ষায় অকৃতকার্য হলে পুনরায় পরীক্ষা দেওয়ার সুযোগ নেই।

প্রশ্ন ২৭: কোন কোন জেলার প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন?
উত্তর: সারাদেশের প্রার্থীরা এই নিয়োগে আবেদন করতে পারবেন।

প্রশ্ন ২৮: কনস্টেবল পদে নিয়োগের পর কি চাকরিস্থল পরিবর্তন করা যাবে?
উত্তর: চাকরিস্থল কর্তৃপক্ষ কর্তৃক নির্ধারিত হয়, তাই পরিবর্তন সম্ভব নয়।

প্রশ্ন ২৯: কোন ধরনের মেডিকেল পরীক্ষা করা হবে?
উত্তর: মেডিকেল পরীক্ষায় শারীরিক সুস্থতা, দৃষ্টি, শ্রবণ এবং অন্যান্য বিষয় যাচাই করা হবে।

প্রশ্ন ৩০: পেশাগত প্রশিক্ষণ কবে শুরু হবে?
উত্তর: পেশাগত প্রশিক্ষণের সময়সূচি নিয়োগের পর নির্ধারিত হবে।

প্রশ্ন ৩১: আবেদন করার জন্য কোন মোবাইল নম্বর প্রয়োজন হবে?
উত্তর: আবেদনকারীকে একটি সক্রিয় মোবাইল নম্বর প্রদান করতে হবে।

প্রশ্ন ৩২: আবেদন করার পদ্ধতি কী?
উত্তর: অনলাইনে নির্দিষ্ট ওয়েবসাইট থেকে আবেদন করা যাবে।

প্রশ্ন ৩৩: ফরম পূরণের জন্য কি কম্পিউটার প্রয়োজন?
উত্তর: কম্পিউটার অথবা স্মার্টফোন ব্যবহার করে আবেদন করা যাবে।

প্রশ্ন ৩৪: নিয়োগ প্রক্রিয়ায় প্রতারণা হলে কি ব্যবস্থা নেওয়া হবে?
উত্তর: প্রতারণার প্রমাণ পাওয়া গেলে প্রার্থীর আবেদন বাতিল এবং তার বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

প্রশ্ন ৩৫: আবেদনপত্রের সাথে কি কি কাগজপত্র দিতে হবে?
উত্তর: শিক্ষাগত যোগ্যতার সনদ, জাতীয় পরিচয়পত্র এবং অন্যান্য সনদপত্র জমা দিতে হবে।

প্রশ্ন ৩৬: কি কি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হবে?
উত্তর: শারীরিক পরীক্ষা, লিখিত পরীক্ষা এবং মৌখিক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হবে।

প্রশ্ন ৩৭: পুলিশ বাহিনীতে কনস্টেবল পদের কাজ কী?
উত্তর: আইনশৃঙ্খলা রক্ষা, অপরাধ দমন এবং জননিরাপত্তা নিশ্চিত করা কনস্টেবল পদের মূল দায়িত্ব।

প্রশ্ন ৩৮: কনস্টেবল পদে কি দীর্ঘমেয়াদী চাকরির সুযোগ আছে?
উত্তর: হ্যাঁ, এটি একটি দীর্ঘমেয়াদী সরকারি চাকরি।

প্রশ্ন ৩৯: চাকরিরত অবস্থায় শিক্ষাগত যোগ্যতা বৃদ্ধি করা যাবে কি?
উত্তর: হ্যাঁ, চাকরিরত অবস্থায় প্রার্থীরা উচ্চতর ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ পাবেন।

প্রশ্ন ৪০: মহিলা প্রার্থীরা কি কনস্টেবল পদে আবেদন করতে পারবেন?
উত্তর: হ্যাঁ, মহিলা প্রার্থীরাও এই পদের জন্য আবেদন করতে পারবেন।

প্রশ্ন ৪১: এই পদের জন্য কোন শারীরিক পরীক্ষার প্রয়োজন?
উত্তর: উচ্চতা, ওজন এবং শারীরিক সক্ষমতার পরীক্ষা প্রয়োজন।

প্রশ্ন ৪২: প্রশিক্ষণকালীন সময়ে কোনো ছুটি পাওয়া যাবে কি?
উত্তর: প্রশিক্ষণের সময় সাধারণত ছুটি সীমিত থাকে।

প্রশ্ন ৪৩: কনস্টেবল পদে কতজন নিয়োগ দেওয়া হবে?
উত্তর: নির্দিষ্ট পদসংখ্যা বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা রয়েছে।

প্রশ্ন ৪৪: কি কি শারীরিক দিক বিবেচনা করা হবে?
উত্তর: উচ্চতা, ওজন এবং শারীরিক সক্ষমতা বিবেচনা করা হবে।

Leave a Comment